Geomorphic Process Faults Part-II
Geomorphic Process Faults Part-II
পরিবর্তন হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলের সিলেবাস । নতুন সিলেবাস অনুযায়ী সমগ্র উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলকে চারটি সেমিস্টারে বিভক্ত করা হয়েছে, যেখানে একাদশ শ্রেণীতে দুটি এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে দুটি সেমিস্টার অন্তর্ভুক্ত । উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলের নতুন সিলেবাসের ভিত্তিতে ভূগোলের সেমিস্টার ভিত্তিক বিষয়বস্তুকে আলোচনা করার জন্য আমরা একাদশ ভূগোল নির্যাস : দ্বিতীয় সেমিস্টার বিভাগের সূচনা করি । এই বিভাগে এখন আমরা আলোচনা করবো একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিস্টারের Physical Geography এর Unit-II এর Geomorphic Process অধ্যায় এর অন্তর্ভুক্ত টপিক Geomorphic Process Faults সম্পর্কিত দ্বিতীয় অংশ । সমগ্র অধ্যায়টি বেশ কয়েকটি পর্বে শেষ হবে, তাই পরবর্তী পর্বটি পড়ার জন্য Next Part এ ক্লিক করো । তাহলে আর অপেক্ষা না করে চলো আমরা মূল বিষয়ে প্রবেশ করি ➦
চ্যুতি (দ্বিতীয় অংশ)
➦ পরিধি চ্যুতি (Peripheral Fault) : চ্যুতি গোষ্ঠীর নক্সার ভিত্তিতে চ্যুতির জ্যামিতিক শ্রেণিবিভাগের একটি বিভাগ হল পরিধি চ্যুতি । যখন কয়েকটি চ্যুতি বৃত্ত বা বৃত্ত চাপের মতো কোন একটি ভূমিকে ঘিরে থাকে তখন সেই চ্যুতি গঠনকে বলা হয় বৃত্তিয় বা প্রান্তদেশীয় বা পরিধি চ্যুতি।
এই গোষ্ঠীতে চ্যুতি রেখাগুলি বৃত্তিয় বা বৃত্তচাপীয় ধরনের হয় ও সাধারণত সমকেন্দ্রিক হয়ে থাকে ।
➦ অরীয় চ্যুতি (Radial Fault) : চ্যুতি গোষ্ঠীর নক্সার ভিত্তিতে চ্যুতির জ্যামিতিক শ্রেণিবিভাগের একটি বিভাগ হল অরীয় চ্যুতি । যখন কোন একটি কেন্দ্রীয় বিন্দু থেকে চ্যুতিগুলি বাইরের দিকে প্রসারিত হয় তখন তাদের কেন্দ্র বিমুখ বা অরীয় চ্যুতি বলা হয় ।
এই গোষ্ঠীতে চ্যুতি রেখাগুলি এক কেন্দ্রীয় অঞ্চলের দিকে অভিসারী হয় । অধিকাংশ সাধারণ চ্যুতির
➦ অনূলোম চ্যুতি (Normal Fault) : ভূপৃষ্ঠের টানের ফলে শিলাস্তরের এক অংশ থেকে অন্য অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাভাবিকভাবে নিম্নের নেমে গিয়ে অবস্থানের ফলে যে চ্যুতির উৎপত্তি ঘটে সেই চ্যুতিকে বলা হয় স্বাভাবিক চ্যুতি বা অনূলোম চ্যুতি । অনূলোম চ্যুতির ক্ষেত্রে চ্যুতিতলের নতি ভূভাগের অবনমনের দিকে অবস্থান করে এবং এর নতির পরিমান অধিক হওয়ায় চ্যুতি কোণ ও ব্যবধির পরিমান কম হয় ।
এই ধরনের চ্যুতি গঠনের ফলে ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা খুব একটা থাকে না । দুটি অনূলোম চ্যুতির মধ্যবর্তী স্থানে Rift Vally এর উৎপত্তি ঘটে থাকে ।
➦ বিলোম চ্যুতি (Reserve Fault) : ভূপৃষ্ঠের উল্লম্ব ঊর্ধ্বমূখী চাপের ফলে শিলাস্তরের এক অংশ থেকে অন্য অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে উপরের দিকে উঠে গিয়ে অবস্থানের ফলে যে চ্যুতির উৎপত্তি ঘটে সেই চ্যুতিকে বলা হয় বিপরীত চ্যুতি বা বিলোম চ্যুতি । বিলোম চ্যুতির ফলে চ্যুতিভৃগু খাড়াভাবে বা হেলানোভাবে ভূপৃষ্ঠের উপর অবস্থান করে । নতির পরিমান কম হওয়ায় চ্যুতি কোণ ও ব্যবধির পরিমান অধিক হয় ।
এই ধরনের চ্যুতি গঠনের ফলে ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা থাকে । দুটি বিলোম চ্যুতির মধ্যবর্তী স্থানে Ramp Vally এর উৎপত্তি ঘটে থাকে ।
➲ অনূলোম চ্যুতি ও বিলোম চ্যুতির পার্থক্য : অনূলোম চ্যুতি ও বিলোম চ্যুতির গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যগুলি লক্ষ্য করলে দেখা যায় – i. যে চ্যুতিতে চ্যুতি তল বরাবর অধোস্তুপ অপেক্ষা উর্ধ্বস্তুপ নিচের দিকে নেমে যায় তখন তাকে অনূলোম চ্যুতি; এবং অত্যাধিক সংনমন বলের প্রভাবে খাঁড়া চ্যুতিতল বরাবর অধোস্তুপের উপর উর্ধ্বস্তুপ উঠে এসে যে চ্যুতি গঠিত হয় তাকে বিলোম চ্যুতি বলে ।
ii. অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বাভাবিক চ্যুতির নতির পরিমান অধিক (60 ডিগ্রি) হওয়ায় চ্যুতি কোণ ও ব্যবধির পরিমান কম হয়; অন্যদিকে বিলোম চ্যুতিতে চ্যুতির নতির পরিমান কম (45 ডিগ্রি) হওয়ায় চ্যুতি কোণ ও ব্যবধির পরিমান অধিক হয় ।
iii. অনূলোম চ্যুতিতে ভূভাগের ক্ষেত্রফল বেশি এবং খাড়া ঢালযুক্ত চ্যুতিভৃগু গঠিত হয়; যেখানে বিলোম চ্যুতিতে ভূভাগের ক্ষেত্রফল কম এবং ভূমিরূপ হিসাবে ঝুলন্ত উপত্যকা গঠিত হয় ।
➲ চ্যুতির ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ : চ্যুতির ফলে দুই ধরনের ভূমিরূপ গঠিত হতে পারে, যথাঃ A) চ্যুতি গঠিত প্রত্যক্ষ ভূমিরুপ এবং B) চ্যুতির বিবর্তনের ফলে গঠিত ভূমিরুপ বা পরোক্ষ ভূমিরুপ ।
চ্যুতি গঠিত প্রত্যক্ষ ভূমিরুপগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিরূপগুলি হলঃ i. স্তুপ পর্বত (Block Mountain), ii. গ্রস্ত উপত্যকা (Rift Vally), iii. স্রংস উপত্যকা (Graben), iv. চ্যুতি হ্রদ ও জলপ্রপাত, v. চ্যুতি ভৃগু বা চ্যুতি খাড়া ঢাল ইত্যাদি ।
অন্যদিকে চ্যুতির বিবর্তনের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপগুলি হলঃ i. চ্যুতি রেখা ভৃগু, ii. ক্লিপে (Clippe), iii. উইন্ডো বা ফেনস্টার ইত্যাদি।
হোর্স্ট (Horst) : চ্যুতি গঠিত প্রত্যক্ষ ভূমিরুপগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিরূপ হল হোর্স্ট । ভূপৃষ্ঠের দুই সমান্তরাল চ্যুতির মধ্যবর্তী অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে না বসে গিয়ে অনেক সময় উপরে উঠে গিয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে হোর্স্ট বলে । এরূপ ভূমিরূপের শীর্ষ দেশ মালভূমির ন্যায় চ্যাপ্টা হয় । জার্মান ভাষায় স্তূপ পর্বত ‘Horst’ নামে অভিহিত ।
দঃ ভারতীয় মালভূমির বিন্ধ পর্বত, নীলিগিরি পর্বত; ফ্রান্সের ভোজ ও জার্মানীর ব্ল্যাক ফরেস্ট এর উদাহরণ ।
➦ স্তূপ পর্বত (Block Mountain) : চ্যুতি গঠিত প্রত্যক্ষ ভূমিরুপগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিরূপ হল স্তূপ পর্বত । প্রসারণ বলের প্রভাবে দুটি চ্যুতির মধ্যবর্তী অংশ যখন পার্শবর্তী অংশ হতে চাপের ফলে উপরে উঠে যায় বা দুটি চ্যুতির মধ্যবর্তী অংশ চাপের ফলে নিচে বসে যায় তখন তাকে স্তূপ পর্বত বলে ।
স্তূপ পর্বত চ্যুতির ফলে গঠিত একটি প্রত্যক্ষ ভূমিরুপ ভারতের সাতপুরা পর্বত একটি স্তূপ পর্বত ।
একাদশ শ্রেণীর দুটি সেমিস্টারের In Details আলোচনা রয়েছে ইবুক দুটিতে 📥
♦️ইবুক : উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস : একাদশ, প্রথম সেমিস্টার
♦️ইবুক : উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস : একাদশ, দ্বিতীয় সেমিস্টার)
➦ স্রংস উপত্যকা (Graben) : চ্যুতি গঠিত প্রত্যক্ষ ভূমিরুপগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিরূপ হল স্রংস উপত্যকা । দুটি স্বাভাবিক চ্যুতির মধ্যবর্তী অংশ বসে যাওয়ার ফলে অথবা চ্যুতি সংলগ্ন ভূমি ভাগের চারপাশের অঞ্চল উঠে যাওয়ার ফলে যে নীচু ভূমি ভাগ বা উপত্যকার সৃষ্টি হয় তাকে গ্রাবেন বা স্রংস উপত্যকা বলে ।
মধ্য ভারতের সাতপুরা পর্বতের দু’পার্শ্বে অবস্থিত নর্মদা ও তাপ্তি উপত্যকা হল গ্রাবেন ।
➦ চ্যুতি গঠিত হ্রদ ও জলপ্রপাত : চ্যুতি গঠিত প্রত্যক্ষ ভূমিরুপগুলির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিরূপ হল চ্যুতি গঠিত হ্রদ ও জলপ্রপাত । পাত ভূ-আন্দোলনের ফলে নদী গতিপথে আড়াআড়ি উত্থিত শিলা স্তরে তট গঠিত হলে এর পার্শ্বদেশে নদী গতিপথ বন্ধ হয়ে হ্রদের সৃষ্টি করে আবার ভৃগু তট বরাবর নদী জল উপর থেকে নীচে পড়লে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয় ।
➦ চ্যুতি ভৃগু বা চ্যুতি খাড়া ঢাল : চ্যুতি গঠনের পরবর্তী কালে উর্ধ্ব স্তূপ ও অধঃ স্তূপের মাঝখানের যে খাড়া ঢালের দেওয়াল প্রকাশিত হয় তকে চ্যুতি ভৃগু বলে । চ্যুতি গঠনের একটি প্রত্যক্ষ ভূমিরুপ হল চ্যুতি ভৃগু ।
➦ চ্যুতি রেখা ভৃগু : চ্যুতির ফলে অনেক সময় কঠিন শিলা ও কোমল শিলা পাশপাশি অবস্থান করে । কোমল শিলা তুলনামূলক বেশী ক্ষয় হলে চ্যুতি রেখা বরাবর নতুন ভৃগু সৃষ্টি হয়, অন্যদিকে কঠিন শিলায় চ্যুতির সময়ে সৃষ্ট চ্যুতি ভৃগু ও নতুন ভৃগু কে একত্রে চ্যুতি রেখা ভৃগু বলে ।
চ্যুতি রেখা ভৃগু বিভিন্ন প্রকারের হয়, যথাঃ
a. পূনর্ভবা চ্যুতি রেখা ভৃগু : প্রাথমিক চ্যুতি রেখা ভৃগু সৃষ্ট পার্শ্বেই যদি নতুন করে ক্ষয় কার্যের ফলে চ্যুতি ভৃগু সৃষ্টি হয় তবে তাকে পূনর্ভবা চ্যুতি রেখা ভৃগু বলে ।
b. বিপরা চ্যুতি রেখা ভৃগু : চ্যুতি গঠনের পরবর্তী কালে ভূপৃষ্ঠ সমতলী করনের পর চ্যুতি রেখার যেদিকে ভগ্ন তট ছিল তার বিপরিত দিকে ক্ষয় কার্যের ফলে নতুন করে ভৃগু গঠিত হলে তাকে বিপরা চ্যুতি রেখা ভৃগু বলে ।
c. মিশ্র চ্যুতি রেখা ভৃগু : চ্যুতি রেখা ধরে কোন ভৃগু যদি আংশিকভাবে ক্ষয় ও আংশিক পুনরায় ভূ আলোড়নের ফলে সৃষ্টি হয় তবে তাকে মিশ্র চ্যুতি রেখা ভৃগু বলে ।
➲ চ্যুতি ভৃগু ও চ্যুতি রেখা ভৃগুর পার্থক্য : চ্যুতি ভৃগু ও চ্যুতি রেখা ভৃগুর পার্থক্য নির্ধারণ করলে যেসমস্ত বিষয়গুলি দেখা যায় সেগুলি হলঃ i. চ্যুতি সৃষ্টির পরমুহূর্তে ঊর্ধ্ব স্তুপ ও অধোস্তুপের মাঝখানে যে খাড়া দেওয়াল প্রকাশিত হয় তাকে চ্যুতি ভৃগু; এবং চ্যুতি রেখার দুপাশে কঠিন ও কোমল শিলার মুখোমুখি অবস্থানের ফলে বৈষম্যমূলক ক্ষয় কার্যের জন্য সৃষ্ট নতুন ও পুরাতন ভৃগুর সমষ্টি কে চ্যুতি রেখা ভৃগু বলে ।
ii. ক্ষয় চক্রের প্রথম অবস্থায় চ্যুতি ভৃগু দেখা যায়, যা বয়সে নবীন এবং অধিক উচ্চতা যুক্ত; কিন্তু বয়সে প্রবীণ এবং কম উচ্চতা যুক্ত চ্যুতি রেখা ভৃগুক্ষয় চক্রের দ্বিতীয় বা তৃতীয় অবস্থায় দেখা যায় ।
iii. চ্যুতি ভৃগু মহীভাবক ও গিরিজনি আলোড়ন সৃষ্ট অন্তর্জাত শক্তির ফলে; এবং চ্যুতি রেখা ভৃগু ভূপৃষ্ঠের উপর ক্রিয়াশীল বিভিন্ন বহির্জাগতিক শক্তির প্রভাবে উৎপন্ন হয় ।
➦ ঘর্ষণ তল (Slickenside) : গিরিজনি আলোড়নের ফলে উৎপন্ন সংনমন বলের প্রভাবে শিলাস্তর সংকুচিত হয়ে ফাটল সৃষ্টির মাধ্যমে চ্যুতি গঠনের অন্তর্বতী পর্যায়ে উর্ধ্বস্তুপ ও অধোস্তুপ পরস্পরের গা ঘেঁষে ওঠানামা করায় চ্যুতি তলের উপরে যে সরু সমান্তরাল ও মসৃণ আঁচড়কাটা দাগের সৃষ্টি হয় তাদের স্লিকেন সাইট বা ঘর্ষণরেখা বলে ।
পেনসিলভেনিয়ার Bear Valley Strip Mine অঞ্চলে এরুপ ঘর্ষণ তল সুস্পষ্টভাবে বিকশিত হয়েছে । শুশুনিয়া পাহাড়ের খাড়াতল ঘর্ষণরেখা যুক্ত ।
➦ চ্যুতি শিলাংশ (Fault Breccia) : গিরিজনি আলোড়নের ফলে উৎপন্ন সংনমন বলের প্রভাবে শিলাস্তর সংকুচিত হয়ে ফাটল সৃষ্টির মাধ্যমে চ্যুতি গঠনের অন্তর্বতী পর্যায়ে উৎপন্ন অস্থিতিশীল ত্রিকোণাকার সুক্ষ পদার্থের সমষ্টিকে চ্যুতি ব্রেকশিয়া বলা হয় ।
এই শিলাংশ প্রধান অঞ্চলে Calcite, Epidote, Quartz, Talc ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পাওয়া যায়, এবং শিলা স্তুপের নিচে ভৌম জলের আস্তরণ গড়ে ওঠে । এরুপ অঞ্চল অত্যাধিক ধ্বস প্রবণ হয়ে থাকে ।
পার্বত্য উপত্যকা অঞ্চলে এই ধরনের শিলাংশ বা ব্রেকশিয়া লক্ষ্য করা যায় ।
➦ ক্লিপে (Clippe) : কখনো কখনো অল্প কোণ বিশিষ্ট থ্রাস্ট তল বরাবর ন্যাপের একটি বহুদূরে সরে গিয়ে অন্যকোন এক যুগের শিলার উপর অবস্থান করে এবং দীর্ঘ কাল ধরে ন্যাপের ঐ অংশ ক্ষয় পেতে থাকে । শেষপর্যন্ত কঠিন শিলা ক্ষয়প্রাপ্ত না হয়ে টুপির আকারে অন্য যুগের শিলার উপর অবস্থান করে যে ভূমিরুপ গঠন করে তাকে ক্লিপে বলে ।
সিমলা ক্লিপে এরূপ ভূমিরুপেরে উদাহরণ ।
➦ উইন্ডো বা ফেনস্টার (Window or Fenster) : থ্রাস্ট অঞ্চলে নদী নিম্ন ক্ষয় দ্বারা ন্যাপের প্রাচীন শিলাকে অপসারিত করে তার নিম্ন স্থিত নবীন শিলাকে উন্মুক্ত করলে যে উন্মুক্ত উপত্যকা সম . সৃষ্টি হয় তাকে উইন্ডো বা ফেনস্টার বলে ।
পঃ হিমালয়ের শালী উইন্ডো, সিকিম উইন্ডো চ্যুতি গঠিত এরুপ ভূমিরূপের উদাহরণ হিসেবে অন্যতম । ➣ Next Part