Endogenic Process Weathering
Endogenic Process Weathering
পরিবর্তন হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলের সিলেবাস । নতুন সিলেবাস অনুযায়ী সমগ্র উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলকে চারটি সেমিস্টারে বিভক্ত করা হয়েছে, যেখানে একাদশ শ্রেণীতে দুটি এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে দুটি সেমিস্টার অন্তর্ভুক্ত । উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলের নতুন সিলেবাসের ভিত্তিতে ভূগোলের সেমিস্টার ভিত্তিক বিষয়বস্তুকে আলোচনা করার জন্য আমরা একাদশ ভূগোল নির্যাস : দ্বিতীয় সেমিস্টার বিভাগের সূচনা করি । এই বিভাগে এখন আমরা আলোচনা করবো একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিস্টারের Physical Geography এর Unit-II এর Geomorphic Process অধ্যায় এর অন্তর্ভুক্ত টপিক Endogenic Process Weathering সম্পর্কিত প্রথম অংশ । সমগ্র অধ্যায়টি বেশ কয়েকটি পর্বে শেষ হবে, তাই পরবর্তী পর্বটি পড়ার জন্য Next Part এ ক্লিক করো । তাহলে আর অপেক্ষা না করে চলো আমরা মূল বিষয়ে প্রবেশ করি ➦
বহির্জাত প্রক্রিয়া : আবহবিকার (Weathering)
☛ প্রাক কথন : পৃথিবী পৃষ্ঠে ধীর প্রাকৃতিক পরিবর্তনকারী শক্তিগুলির একটি হল আবহবিকার । পৃথিবী পৃষ্ঠের অর্থাৎ ভূ-ত্বকের পরিবর্তন বিষয়টিকে অনুধাবন করলে দেখা যায় এই পরিবর্তন দুইভাবে সম্পন্ন হয়, যথাঃ A. আকস্মিক পরিবর্তন ও B. ধীর পরিবর্তন । আকস্মিক পরিবর্তন মূলতঃ বিভিন্ন প্রকার ভূআলোড়নের প্রভাবে সংঘটিত হয়ে থাকে, যেমনঃ পাতের সঞ্চারণ, ভূমিকম্প, অগ্ন্যুৎপাত ইত্যাদি । অন্যদিকে ধীর পরিবর্তন বিষয়টি প্রধান দুটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়, যথাঃ i. নগ্নীভবন (Denudation) ও ii. অবক্ষেপণ (Deposition) । নগ্নীভবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অবনত ভূমিরূপ এবং অবক্ষেপণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উন্নত ভূমিরূপ সৃষ্টি হয়ে থাকে । নগ্নীভবন বলতে বোঝায় এমন একটি প্রক্রিয়াকে যেখানে প্রাথমিক পর্যায়ে শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয় এবং পরবর্তী পর্যায়ে সেই বিচূর্ণ অবস্করগুলি বাহিত হয়ে মূল শিলাটিকে নগ্ন করে তোলে । অর্থাৎ নগ্নীভবন দুটি প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল, যার একটি হল বিচুর্ণীভবণ এবং অন্যটি হলঃ ক্ষয়ীভবণ । নগ্নীভবনের এই বিচুর্ণীভবণ প্রক্রিয়াকে আবহবিকার (Weathering) বলা হয় । অর্থাৎ প্রাকৃতিক পরিবর্তনকারী শক্তিগুলির মধ্যে আবহবিকার হল নগ্নীভবনের মাধ্যমে উন্মুক্ত ভূবৈচিত্রের প্রথম পর্যায় ।
☛ “Weather” শব্দটি থেকে “Weathering” (আবহবিকার) শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে। ‘আবহবিকার’ শব্দটির অর্থ হলো- আবহাওয়ার দ্বারা ভূপৃষ্ঠের বিকার বা পরিবর্তন। অর্থাৎ আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের (উষ্ণতা, আর্দ্রতা, বায়ুপ্রবাহ ও চাপ, বৃষ্টিপাত, তুষারপাত ইত্যাদি) প্রভাবে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় শিলাসমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে এবং রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় বিয়োজিত হয়ে শিলাসমূহের স্ব’স্থানে অবস্থান করাকে আবহবিকার বলে। আবহবিকার হল একটি ধীর গতিসম্পন্ন, স্বনির্ভর, স্থিতিশীল এবং স্ব-স্থানিক প্রক্রিয়া।
☛ সংজ্ঞা : আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদান দ্বারা যান্ত্রিক, রাসায়নিক বা জৈবিক উপায়ে শিলাস্তর চূর্ণ বিচূর্ণ বা বিয়োজিত হয়ে মূল শিলার উপরে অবস্থান করলে তখন তাকে আবহবিকার বলা হয় । মার্কিন ভূবিজ্ঞানী স্ট্রেহলার (Arthur Newell Strahler) এর মতে “ভূপৃষ্ঠের উন্মুক্ততার ফলে যেসব প্রক্রিয়ায় শিলাসমূহ যান্ত্রিকভাবে চূর্ণ-বিচূর্ণ এবং রাসায়নিকভাবে বিয়োজিত হচ্ছে, তাদের সম্মিলিত কার্যাবলীকেই বলা হয় আবহবিকার”। আবহবিকার সম্পর্কে কয়েকটি সংজ্ঞার দেওয়া হলঃ
রাশিয়ান ভৌগোলিক পলিনভ (Boris Borisovich Polynov. 1937 সালে প্রকাশিত তার “The Cycle of Weathering“ নামক গ্রন্থে আবহবিকারের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেনঃ “আবহবিকার হল বিশালকায় থেকে ক্ষুদ্র অবস্থায় শিলাখন্ডের পরিবর্তন” (“Weathering is the change of rocks from the massive to the clastic state”.)।
✏ মার্কিন ভূতাত্ত্বিক রেইচে (Parry Reiche) 1950 সালে প্রকাশিত তার “A survey of weathering processes and products“ নামক গ্রন্থে আবহবিকারের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেনঃ “আবহবিকার হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা শিলাস্তর বায়ুমণ্ডল, বারিমণ্ডল এবং জীবজগতের প্রভাবে চুর্ণীভূত বা বিয়োজিত হয় (Weathering is the response of materials which were in equilibrium within the lithosphere to conditions at or near its contact with the atmosphere, the hydrosphere, and perhaps still more importantly, the biosphere”.)
✏ ব্রিটিশ ভূতাত্ত্বিক তথা ‘Father’ of the geological timescales” হোমস (Arthur Holmes) 1952 সালে প্রকাশিত তার “The Principles Of Physical Geology” নামক গ্রন্থে আবহবিকারের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেনঃ “Weathering is the total effect of all the various subaerial processes that cooperate in bringing about the decay and disintegration of rocks, provided that no large-scale transport of the loosened products is involved. the work of rainwash and wind, which is essentially erosional, is thus excluded”.
✏ মার্কিন ভূবিজ্ঞানী স্ট্রেহলার (Arthur Newell Strahler) 1969 সালে প্রকাশিত তার “Physical geography” নামক গ্রন্থে আবহবিকারের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেনঃ “ভূপৃষ্ঠের উন্মুক্ততার ফলে যেসব প্রক্রিয়ায় শিলাসমূহ যান্ত্রিকভাবে চূর্ণ-বিচূর্ণ এবং রাসায়নিকভাবে বিয়োজিত হচ্ছে, তাদের সম্মিলিত কার্যাবলীকেই বলা হয় আবহবিকার”।
✏ টারবাক ও লাটজেনস (Edward J. Tarbuck ও Frederick K. Lutgens) 1997 সালে প্রকাশিত তাদের “Earth Sciece” নামক গ্রন্থে আবহবিকারের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেনঃ “the response of Earth’s materials to a changing environment.” ।
✏ ভারতীয় ভূতাত্ত্বিক শর্মা (Vijay K. Sharma) 2010 সালে প্রকাশিত তার “Introduction to Process Geomorphology“ নামক গ্রন্থে আবহবিকারের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে বলেনঃ “Weathering is in situ disintegration and decomposition of rocks into a residuum of original matter and alteration products in equilibrium with the stress of the environment.”
Charles Rowland Twidale
☛ আবহবিকারের কারন : আবহবিকারের কারণগুলি হলঃ i. তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি : তাপমাত্রার প্রভাবে শিলা সংকোচিত ও প্রসারিত হয়ে আবহবিকার ঘটে । সূর্য তাপের প্রভাবে যেমন শিলা প্রসারিত হয় তেমনি সূর্যালোকের অভাবে বা শীতলতার কারণে শিলা সংকুচিত হয়ে থাকে । এই প্রক্রিয়া দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহত থাকলে শিলার স্থিতিস্থাপকতা বিঘ্নিত হয়ে শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে পড়ে ।
ii. বৃষ্টিপাত : শিলা স্তরের ফাটলে জল প্রবেশ করে শিলাকে চূর্ণবিচূর্ণ করতে সহায়তা করে ।
iii. জীবজগতের কার্যাবলী : খুব সুক্ষ ও ধীর প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ ও প্রাণী তাদের জৈবিক কার্যাবলীর মাধ্যমে শিলা চূর্ণবিচূর্ণ করতে সহায়তা করে ।
iv. নদীর প্রভাব : নদী তার প্রবাহের সময় বিভিন্ন ক্ষয় প্রক্রিয়ায় শিলাকে আলগা করে এবং চূর্ণবিচূর্ণ করে আবহবিকারে সহায়তা করে ।
v. বায়ুর প্রভাব : উন্মুক্ত স্থলক্ষেত্রে বায়ু প্রবাহের সময় শিলাকে স্থানান্তরিত করে থাকে । এই সময় শিলাখণ্ডগুলি নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে চূর্ণবিচূর্ণ হয় এবং আবহবিকার প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করে ।
vi. তুষার : শীতপ্রধান দেশে বা ভৌগোলিক ক্ষেত্রে শিলা স্তরের জল প্রবেশ করে শীতল হয়ে বরফে পরিণত হলে আয়তনে বৃদ্ধি পায়, এর ফলে যে চাপের উদ্ভব ঘটে তা শিলাকে খণ্ড-বিখণ্ড করতে সহায়তা করে ।
vii. মাধ্যাকর্ষণ শক্তি : মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে উচ্চ স্থান থেকে বৃহৎ শিলাখণ্ড ভূপতিত হলে পতন কালে অন্য শিলাগাত্রে ঘর্ষণ প্রক্রিয়ায় শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয় এবং আবহবিকার তরান্বিত হয় ।
একাদশ শ্রেণীর দুটি সেমিস্টারের In Details আলোচনা রয়েছে ইবুক দুটিতে 📥
♦️ইবুক : উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস : একাদশ, প্রথম সেমিস্টার
♦️ইবুক : উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস : একাদশ, দ্বিতীয় সেমিস্টার)
☛ আবহবিকারের প্রকার : আবহবিকার হল পৃথিবীর স্থল পদার্থের স্বাভাবিক চক্রের অংশ । সুইডিশ-আমেরিকান মৃত্তিকা বিজ্ঞানী জেনী (Hans Jenny) 1941 সালে প্রকাশিত তার “FACTORS OF SOIL FORMATION : A System of Quantitative Pedology” নামক গ্রন্থে বলেনঃ “আবহবিকারের প্রকৃতি, ধরণ এবং হারের পার্থক্যগুলি প্রধানত জলবায়ু, ভূপ্রকৃতি, আদি শিলা, জীবজগৎ এবং সময় ইত্যাদি বিষয়গুলোর উপর নির্ভর করে আবহবিকার নিয়ন্ত্রিত হয়”। বিভিন্ন ভূমিরূপবিজ্ঞানী আবহবিকারকে প্রধানত তিনটি শ্রেণীতে বিভক্ত করেন, যথাঃ i. যান্ত্রিক আবহবিকার, ii. রাসায়নিক আবহবিকার ও iii. জৈবিক আবহবিকার । ভারতীয় ভৌগোলিক ভরদ্দাজ (K. Bharatdwaj) “Physical Geography: Hydrosphere” নামক গ্রন্থে আবহবিকারে অংশগ্রহণকারী এজেন্ট এর ভিত্তিতে আবহবিকারকে তিনটি প্রধান ভাগে বিভক্ত করেন, যথাঃ i. প্রাকৃতিক বা যান্ত্রিক আবহবিকার, ii. রাসায়নিক আবহবিকার ও iii. জৈব ও জৈবরাসায়নিক আবহবিকার । নিম্নে এদের সম্পর্কে আলোচনা করা হলঃ
☛ PSC Geography Study Materials
☛ প্রাকৃতিক বা যান্ত্রিক আবহবিকার (Physical or Mechanical Weathering) : শিলাস্তরে উষ্ণতার তারতম্য, উষ্ণতা ও শুষ্কতার পার্থক্য, শিলাস্তরে চাপের প্রভেদ, তুষার ও লবণের কেলাস গঠণ, জৈবিক কার্যকলাপ ইতাদির প্রভাবে শিলা সমূহের শুধুমাত্র ভৌত পরিবর্তনের মাধ্যমে যে আবহ বিকার ঘটে তাকে যান্ত্রিক বা ভৌত আবহ বিকার বলে ।
যান্ত্রিক আবহ বিকার তিনটি পদ্ধতিতে সংঘটিত হয়, যথাঃ A. উষ্ণতা জনিত আবহবিকার, B. কেলাস জনিত আবহবিকার, ও C. চাপ হ্রাস হার জনিত আবহবিকার ।
A.উষ্ণতা জনিত আবহবিকার : ঋতু বা দিনরাত্রির উষ্ণতার পার্থক্যের জন্য এই ধরণের আবহ বিকার সংঘটিত হয় l এর প্রভাবে 5প্রকার আবহ বিকার সংঘটিত হয়, যথাঃ
i. প্রস্তর চাঁই বিচ্ছিন্নকরণ (Block Disintegration) : সমান্তরাল এবং সমকোনী ফাটলের সাহয্যে যখন গন্ড শিলা কতগুলি বড়বড় খন্ডে পরিণত হয় তখন তাকে প্রস্তর চাঁই বিচ্ছিন্নকরণ বলে । সাধারণত দারন যুক্ত কোয়ার্টজাইট শিলায় এই আবহবিকার দেখা যায় ।
ii. শল্কমোচন (Exfolistion) : অনেকসময় শিলা উতপ্ত হয়ে নীচে বা পাশে প্রসারিত হতে না পেরে উপরের দিকে প্রসারিত হয়, ফলে শিলার উপরের স্তরটি অভ্যন্তরের শীতল শিলা স্তর হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পিঁয়াজের ন্যায় খুলে যায়, একে শল্কমোচন বলে । সমকেন্দ্রী স্তরবিসিস্ট শিলা স্তরে তাপ জনিত কারণে দীর্ঘদিন ধরে সংকোচন -প্রসারণ প্রক্রিয়ার ফলে এরূপ ক্ষয় সংঘটিত হয় । ইনসেল বার্গ জাতীয় ভূমিরূপে এর প্রধান্য বেশী ।
iii. ক্ষুদ্রকণা বিসরণ (Granular Disintegration) : বিষম প্রকৃতির শিলায় উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির কারণে ক্রমাগত সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে শিলা খনিজ গুল সংকোচিত ও প্রসারিত হলে প্রবল টানের উদ্ভব হয় এবং সশব্দে ফেটে যায়; এইভাবে শিলার বিভিন্ন খনিজের মধ্যস্থিত সংযোগ সাধক পদার্থের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণায় পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই ক্ষুদ্র কণা বিশরন । বেলে পাথরে ইহা অধিক প্রভাব বিস্তার করে, মরু অঞ্চল এর প্রধান ক্ষেত্র ।
iv. গন্ডশিলা বিদারণ (Boulder Cleaving) : কোন শিলা খন্ডের কিছু অংশ ভূপৃষ্ঠের বাইরে উন্মুক্ত অবস্থায় এবং কিছু অংশ অভ্যন্তরে প্রোথিত অবস্থায় থাকলে নিম্নাংশ অপেক্ষা উর্ধ্বাংশ অধিক সূর্য তাপ গ্রহণ ও বিকিরণের মাধ্যমে স্ফীত ও সংকুচিত হয় । ফলে শিলার মধ্যে পীড়ন সৃষ্টি হয় এবং প্রোথিত ও উন্মুক্ত অংশের মিলন তল বরাবর গন্ড শিলায় ফাটল ধরে, এই প্রক্রিয়াই গন্ড শিলা বিদারণ ।
v. ডার্ট ক্র্যাকিং (Dirt Cracking) : গন্ড শিলার ফাটলে বিভিন্ন শিলা খন্ড বা চূর্ণ প্রবেশ করলে শিলা প্রসারণের পর সংকুচিত হবার সময় সমগ্র ফাটল বন্ধ করতে পারেনা ফলে ফাটল ক্রমশ বৃদ্ধি পায়; আবহবিকার এর এই পদ্ধতিকে বলা হয় ‘Dirt Creacking’ । মরুভূমি অঞ্চলে প্রস্তরখণ্ড ভাঙ্গনের প্রাকৃতিক আবহবিকার প্রক্রিয়াকে (physical weathering process that splits desert boulders.) বর্ণনা করতে গিয়ে অলিভার 1965 সালে “Dirt cracking” শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন । ➣ Next Part
পূর্ববর্তী পোস্ট ☛ PSC Geography Study Materials