উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাসএকাদশ ভূগোল নির্যাস : দ্বিতীয় সেমিস্টার

Geomorphic Process Fold Part-III

Geomorphic Process Fold Part-III

পরিবর্তন হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলের সিলেবাস । নতুন সিলেবাস অনুযায়ী সমগ্র উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলকে চারটি সেমিস্টারে বিভক্ত করা হয়েছে, যেখানে একাদশ শ্রেণীতে দুটি এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে দুটি সেমিস্টার অন্তর্ভুক্ত । উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোলের নতুন সিলেবাসের ভিত্তিতে ভূগোলের সেমিস্টার ভিত্তিক বিষয়বস্তুকে আলোচনা করার জন্য আমরা একাদশ ভূগোল নির্যাস : দ্বিতীয় সেমিস্টার বিভাগের সূচনা করি । এই বিভাগে এখন আমরা আলোচনা করবো একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিস্টারের Physical Geography এর Unit-II এর Geomorphic Process অধ্যায় এর এর অন্তর্ভুক্ত টপিক Geomorphic Process Fold সম্পর্কে তৃতীয় অংশ । সমগ্র অধ্যায়টি বেশ কয়েকটি পর্বে শেষ হবে, তাই পরবর্তী পর্বটি পড়ার জন্য Next Part এ ক্লিক করো । তাহলে আর অপেক্ষা না করে চলো আমরা মূল বিষয়ে প্রবেশ করি ➦


Geomorphic Process Fold Part-III


Geomorphic Process Fold Part-III


⟽ Previous Part

➲ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভাঁজ :
➦ বক্রণ ভাঁজ (Fextural Fold) : ভাঁজ উৎপত্তির ভিত্তিতে ভাঁজের একটি প্রকারভেদ হল বক্রণ ভাঁজ । দুই শিলাস্তরের মধ্যবর্তী অংশে পীড়ন শূন্য অবস্থায় শিলাস্তরের উত্তল অংশে টান এবং অবতল অংশে সংনমন বলের প্রভাবে যে ভাঁজের সৃষ্টি হয় তাকে বক্রণ ভাঁজ বলে । এই জাতীয় ভাঁজ কে প্রকৃত ভাঁজও বলা হয় । এই ধরনের ভাঁজ ভূমির সংকোচন নির্দেশক ।
এক্ষেত্রে শিলাস্তরগুলি প্লাস্টিক জাতীয় হওয়ায় শিলাস্তরে কোন ফাটলের সৃষ্টি হয় না, শুধুমাত্র উত্তল অংশ টানের ফলে লম্বা এবং পাতলা ও অবতল অংশ সংনমনের ফলে সংকুচিত ও পুরু হয় । পাললিক মৃত্তিকাযুক্ত অববাহিকায় এই ধরনের ভাঁজ খুবই সাধারণ ঘটনা ।
বক্রণ ভাঁজ দুটি উপবিভাগে বিভক্ত, যথাঃ i. Flexural Slip Folds এবং ii. Flexural Flow Folds ।

➦ কৃন্তন/স্খলন ভাঁজ (Shear/Slip Fold) : ভাঁজ উৎপত্তির ভিত্তিতে ভাঁজের একটি প্রকারভেদ হল কৃন্তন ভাঁজ । খুব কাছাকাছি অবস্থিত কতগুলি ফাটল বরাবর শিলাস্তর স্বল্প প্রসারিত হয়ে যে ভাঁজের সৃষ্টি হয় তাকে কৃন্তন ভাঁজ বলে । এরুপ ভাঁজে শিলাস্তর কখনো পুরু হয় না, বরং পূর্বাপেক্ষা পাতলা হয়ে যায় । একে স্লিপ ভাঁজও বলা হয় ।
এই ধরনের ভাঁজে ফাটল দ্বারা বিভক্ত বিভিন্ন ফালিগুলো অক্ষের সমান্তরাল দিকের উত্থানের ফলে এই ভাঁজ সৃষ্টি হওয়ায় স্তরের অক্ষতলীয় বেধ সর্বত্রই প্রায় সমান থাকে । এই ধরনের ভাঁজ ভূমির প্রসারণ নির্দেশক ।
এই ধরনের ভাঁজ “Z” আকৃতির হয়ে থাকে, আবার শিলাস্তরগুলির সরণ অধিক হলে অনেকসময় “S” আকৃতিও ধারণ করে।

➦ প্রবাহী ভাঁজ (Flow Fold) : ভাঁজ উৎপত্তির ভিত্তিতে ভাঁজের একটি প্রকারভেদ হল প্রবাহী ভাঁজ । ক্ষুদ্রাদপিক্ষুদ্র স্খলন তল যুক্ত অবস্থায় অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে শিলাস্তরে সংঘটিত পাতলা স্তরধরারেখার প্রভাবে সৃষ্ট ভাঁজকে বলা হয় প্রবাহী ভাঁজ ।
এই ধরনের ভাঁজের ক্ষেত্রে কোন স্তরের সমকোণীয় বেধ সমান থাকে না । এই ধরনের ভাঁজ ভূমির প্রসারণকে নির্দেশ করে।

➦ কিঙ্ক ব্যান্ড (Kink Band) : শিলাস্তরের কাঠিন্যের বৈষম্য এবং অসম পার্শ্বচাপের কারণে ভাঁজের দুটি বাহুর একটি যদি অল্প কোণে এবং অপর বাহুটি অনেক বেশি কোণে হেলে থাকে এবং অল্প কোণ বিশিষ্ট বাহু যদি বেশি কোণ বিশিষ্ট বাহু অপেক্ষা অনেকটা বড় হয় তবে সেই ধরনের ভাঁজ কে কিঙ্ক ব্যান্ড বলা হয় ।
কিঙ্ক ব্যান্ড শীর্ষ দেশের আকৃতি অনুযায়ী ভাঁজের একটি প্রকার । সাধারনতঃ Anisotropic শিলা (যেমনঃ সিষ্ট) গঠিত স্তরে এই ধরনের ভাঁজ অধিকভাবে পরিলক্ষিত হয় ।
British Columbia এর Kicking Horse Pass, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার Weekeroo ক্ষেত্র কিঙ্ক ব্যান্ড ভূমিরুপের আদর্শ উদাহরন ।

➦ বেসিন ভাঁজ (Basin Fold) : কোন নির্দিষ্ট অভিমুখ বিহীন অবনমিত বৃত্তাকার অধঃভঙ্গকে বেসিন ভাঁজ বলে । এই ধরনের ভাঁজের ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য প্রস্থ সমান থাকে এবং চারিদিকের উচ্চভূমির ঢাল বেসিনের কেন্দ্রের অভিমুখে হয় । এই ধরনের ভাঁজ Syncline এর অনুরুপ তবে এক্ষেত্রে সমস্ত অক্ষ একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্রের দিকে নত থাকে ।
বেসিন ভাঁজের কেন্দ্রে তরুণ শিলা অবস্থান করে । এই তরুণ শিলাকে কেন্দ্র করে স্তর গুলি সমকেন্দ্রিক বৃত্তাকারে ঘিরে অবস্থান করে যা দেখতে অনেকটা “Bull’s eye pattern” এর মতো হয় ।

➦ গম্বুজ (Dome) : উল্লম্বভাবে কার্যকরী বলের প্রভাবে কোন ঊর্ধ্বভঙ্গ গঠনকারী শিলাস্তর সমূহ গম্বুজের আকারে উত্থিত হয়ে যে বৃত্তাকার, গোলাকৃতি থেকে উপবৃত্তাকার-আকারের ভাঁজের সৃষ্টি করে তাকে গম্বুজ বলে । এই ধরনের ভাঁজ anticlines এর অনুরুপ তবে এক্ষেত্রে সমস্ত অক্ষ একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্রের দিকে নত থাকে ।
গম্বুজের কেন্দ্রে প্রাচীন শিলা অবস্থান করে । এই প্রাচীন শিলাকে কেন্দ্র করে স্তর গুলি সমকেন্দ্রিক বৃত্তাকারে ঘিরে অবস্থান করে যা দেখতে অনেকটা “Bull’s eye pattern” এর মতো হয় । এই ভাঁজের কেন্দ্র অনেক সময় আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখও হতে পারে ।
সাহারা মরুভূমির Mauritania এর The Richat Structure এবং Baffin Island Structural dome এই ধরনের ভূমিরূপের উদাহরণ ।

একাদশ শ্রেণীর দুটি সেমিস্টারের In Details আলোচনা রয়েছে ইবুক দুটিতে 📥

♦️ইবুক : উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস : একাদশ, প্রথম সেমিস্টার

♦️ইবুক : উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস : একাদশ, দ্বিতীয় সেমিস্টার)

➦ বৌদিনাজ (Boudinage) : সসেজের মতো আকৃতি বিশিষ্ট শিলাস্তরের সুক্ষ ভাঁজকে বলা হয় বৌদিনাজ । ভঙ্গুর ও সম্প্রসাণশীল শিলাস্তর উপর নিচে পরপর অবস্থান করলে ভঙ্গুর শিলাস্তরটি ছোট ছোট খণ্ডে ভেঙ্গে গিয়ে সম্প্রসাণশীল শিলা স্তরে প্রবেশ করে এরুপ ভাঁজ সৃষ্টি করে । বৌদিনাজ প্রক্রিয়া ভেদক ভাঁজের প্রাথমিক পর্যায় ।
বৌদিনাজ তিন প্রকারের হয়ে থাকে, যথাঃ i. No-slip Boudinage, ii. S-slip Boudinage এবং iii. A-slip Boudinage ।
রামসে 1881 সালে এই ধরনের গঠন সম্পর্কে ব্যখ্যা দেন এবং বেলজিয়ান ভূতাত্বিক Max Lohest 1909 সালে ফরাসি শব্দ “Boudin” থেকে “Boudinage” নামকরণটি করেন ।

➦ ক্ষীণ শীর্ষ ভাঁজ (Supratenuous Fold) : যেসব ক্ষেত্রে গিরিজনি প্রক্রিয়ায় ভাঁজ সৃষ্টি, শিলাস্তরের উত্থান এবং অধঃক্ষেপনের প্রক্রিয়া একই সঙ্গে চলে সেসব ক্ষেত্রে উত্থানমূখী অংশে শিলাস্তর কম পুরু এবং অবক্ষেপনের অংশে শিলাস্তর অধিক পুরু হয়ে যে ভাঁজ গঠন করে তাকে ক্ষীণ শীর্ষ ভাঁজ বা সুপ্রাটেন্যুয়াস বলা হয় । এই ধরনের ভাঁজে সমকোণীয় বেধ ঊর্ধ্বভঙ্গের গ্রন্থিতে সবচেয়ে কম ।
এই ধরনের ভাঁজ রামসে এর জ্যামিতিক উপাদানের ভিত্তিতে Class 1/A Fold এর অন্তর্গত । C. M Nevin 1931 সালে প্রকাশিত তার “Principals of Structural Geology” গ্রন্থে “Supratenuous Fold” নামে অভিহিত করেন ।
পাললিক শিলাস্তরে গঠিত এই ভাঁজ অনেক সময় “Compaction Folds” নামেও অভিহিত হয় ।

➦ দেকোলমেন্ট ভাঁজ (Decollement Fold) : শিলাস্তরে চাপের পরিমান খুব বেশি হলে বলিত শিলাস্তরের একটি অংশ বিচ্ছিন্ন ও স্থানচ্যুত হয়ে মূল শিলাস্তরের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে অবস্থান করে, এরুপ অবস্থায় নিম্ন শিলাস্তরের ওপরের পিচ্ছিল তল বরাবর ওপরের শিলাস্তর স্খলিত হয়ে যে ভাঁজের সৃষ্টি করে তাকে দেকোলমেন্ট ভাঁজ বলে ।
1907 সালে জুরা পর্বতের গাঠনিক বিন্যাস অধ্যায়ন কালে সুইস ভূতাত্বিক August Buxtorf এই ধরনের ভাঁজের উপস্থিতি শনাক্ত করেন এবং তার “Zur Tektonik des Kettenjura” গ্রন্থে “Decollement Fold” নামে অভিহিত করেন ।
জুরা পর্বতের নিচে প্যালিওজোয়িক যুগের কেলাসিত স্তরের ওপর মেসোজোয়িক ও টার্সিয়ারি শিলাস্তরে এই ভাঁজ সৃষ্টি হয়েছে ।

➲ ভাঁজের ফলে গঠিত ভূমিরুপ : ভূ-আলোড়ন জনিত পার্শ্বচাপের কারণে ভূত্বকের শিলাস্তর বলিত হয়ে ভূত্বকের উপর গঠিত ঢেউ খেলানো ভূমিরূপের বক্রতাকে ভাঁজ বলে । এই বক্রতা বিভিন্ন ধরনের ভূমিরূপের অন্যতম কারন । এরকম কয়েকটি ভূমিরূপ হলঃ i. ভঙ্গিল পর্বত, ii. জুরা গঠন, iii. বৈপরীত্য ভূমিরূপ, iv. ঊর্ধ্বভঙ্গ ধারা, v. অধঃভঙ্গ ধারা, vi. ভৃগু, vii. ন্যাপে, viii. আন্তরক, ix) বহিঃরক, x) উপত্যকা, xi. পর্বত চূড়া, xii. মাধ্যমিক ভর (Median Mass) ইত্যাদি ।

➦ ন্যাপে (Nappe) : বিস্তৃত আয়তনের চাদরের ন্যায় আবরক শিলাদেহকে বলা হয় ন্যাপে । উদঘট্ট ভাঁজে ক্রমাগত পার্শ্বচাপ বৃদ্ধি পেলে কোন শিলাস্তর বিচ্ছিন্ন হয়ে 2 থেকে 5 কিঃমিঃ পর্যন্ত ছিটকে গিয়ে দূরবর্তী কোন শিলাস্তরের উপর অবস্থান করলে এই ধরনের ভূমিরুপ গঠিত হয় । ভঙ্গিল পর্বতের একটি অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হল ন্যাপে । আল্পস পর্বতের Austroalpine Nappe এই ভূমিরূপের অন্যতম উদাহরন । এই গঠনকালে কোন নবীন শিলা বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রধান শিলার উপর পতিত হলে তাকে আন্তরক (Inlayer) এবং কোন প্রধান শিলা বিচ্ছিন্ন হয়ে নবীন শিলার উপর আপতিত হলে তাকে বহিঃরক (Outlayer) বলে ।
ফরাসি ভূতাত্বিক Marcel Alexandre Bertrand আল্পস পর্বতে গবেষণা কালে “Nappe” ভূমিরূপের ধারণা প্রথম উপস্থাপন করেন ।
Petrographical Composition অনুযায়ী ন্যাপে কে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে, যথাঃ i. Basement Nappes এবং ii. Cover Nappes বা Superficial Nappes । ভূমি ক্ষয়ের ফলে বিচ্ছিন্ন ন্যাপের অবশেষকে বলা হয় Klippe .

➦ জুরা গঠন (Jura Structure) : পার্বত্য অঞ্চলে ঊর্ধ্ব ভঙ্গগুলি শৈলশিরা এবং অধঃভঙ্গগুলি উপত্যকারূপী ভূমিরূপ গঠন করে পাশাপশি অবস্থান করলে যে ভূদৃশ্য গঠিত হয় তাকে বলা হয় জুরা গঠন ।
ফ্রান্সের পূর্ব সীমান্ত ও সুইজারল্যান্ড এর পশ্চিম সীমান্তে রোণ নদী থেকে রাইন নদীর মধ্যবর্তী অংশে 360 কিঃমিঃ দীর্ঘ জুরা পর্বতের (Jura Mountains) অনুরুপ গঠনের স্বাপেক্ষে পৃথিবীর সকল পর্বতের এরুপ গঠনকে জুরা গঠন নামে অভিহিত করা হয় ।
সুইডিশ ভূতাত্ত্বিক কাসট্রুপ (Ulrike Kastrup) এবং তার সহকারীবৃন্দ 2004 সালে সালে প্রকাশিত তাদের “Stress field variations in the Swiss Alps and the northern Alpine foreland derived from inversion of fault plane solutions” নামক গবেষণাপত্রে জুরা গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত ভূতাত্বিক দিকগুলো আলোচনা করেন ।

➦ বৈপরীত্য ভূমিরুপ (Inverted Typography) : ভাঁজ যুক্ত শিলাস্তরে প্রাথমিক পর্যায়ে ভূমিরূপ হিসাবে ঊর্ধ্ব ভঙ্গে শৈলশিরা ও অধঃভঙ্গে উপত্যকার সৃষ্টি হয়, পরবর্তী পর্যায়ে ক্ষয় চক্রের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে কোন কোন ক্ষেত্রে শিলা স্তরের কাঠিণ্যের সুযোগে পরবর্তী ও লম্ব অনুগামী নদী অধঃভঙ্গ অপেক্ষা ঊর্ধ্ব ভঙ্গে দ্রুত ক্ষয় কার্য করে শৈলশিরাটিকে উপত্যকায় পরিণত করলে প্রাথমিক পর্যায়ে সৃষ্ট ভূমিরূপের বিপরীত অবস্থা পরিলক্ষিত হয় । ভূতাত্বিক গঠনের সঙ্গে এই ধরনের দ্বিতীয় পর্যায়ের ভূমিরূপ বিপরীত সম্পর্ক নির্দেশ করে বলে ঊর্ধ্ব ভঙ্গে উপত্যকা ও অধঃভঙ্গে উচ্চভূমি যুক্ত ভাঁজ শিলাস্তরের ভূমিরূপকে বৈপরীত্য ভূমিরূপ বলা হয় ।
ক্যালিফোর্নিয়ার Table Mountain অঞ্চলে এই ধরনের ভূমিরূপ দেখা যায় । মঙ্গল গ্রহের Martian Surface এর Sinuous এবং Meandering শৈলশিরায় এই ধরনের ভূমিরূপের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে ।


⟽ Previous Post : Significant Environmental Disasters

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You cannot copy content of this page