WBSSC Group-C&D Study Materials GK Universe
WBSSC Group-C&D Study Materials GK Universe
দীর্ঘদিন পর WBSSC আয়োজন করতে চলেছে WBSSC Group-C&D এর পরীক্ষা । এর জন্য আগামি 03/11/2025 থেকে শুরু হবে আবেদন গ্রহণ, যা চলবে 03/12/25 পর্যন্ত । অষ্টম শ্রেণী ও মাধ্যমিক যোগ্যতার এই পরীক্ষায় বেশ কয়েক লক্ষ (20+) পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে । আগামি কয়েক বছর আর হয়তো এরূপ পরীক্ষা হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই । তাই প্রতিটি প্রতিযোগী এই পরীক্ষায় আপ্রাণ লড়াই করবে । তোমরা যারা একেবারেই সিরিয়াসভাবে প্রস্তুতি চালিয়ে যাবে তারাই টিকে থাকতে সক্ষম হবে । তোমাদের সাহায্যের জন্য আমরাও আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি । তার নমুনাস্বরূপ WBSSC Group-C&D Study Materials GK Universe নামক পোস্টে মহাবিশ্ব সংক্রান্ত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থিত করলাম । এই অংশ থেকে প্রায়শই দু’ – একটি প্রশ্ন এসেই থাকে । নিয়মিত আপডেট থাকতে আমাদের সঙ্গে থেকে প্রস্তুতি চালিয়ে যাও । ➣ Join : Our Telegram Channel
Subject : General Knowledge
Topic : Universe (মহাবিশ্ব)
⟽ Previous Topic : Physical Sc. : পরিমাপের একক ও পদ্ধতি
✰ মহাবিশ্ব (Universe) : কল্পনাতীত বিস্তীর্ণ মহাশূন্যে লক্ষ-কোটি গ্যালাক্সি, কোটি-কোটি নক্ষত্র, গ্রহ, গ্রহাণু, গ্রহপুঞ্জ, ধূমকেতু, জ্যোতির্বলয়স্থ স্থান ও এদের অন্তর্বর্তীস্থ গুপ্ত পদার্থ, ধূলি-মেঘ, গ্যাস, তমোশক্তি ইত্যাদির সমন্বয় – যেগুলো আমাদের কাছে এখনো পর্যন্ত তাত্ত্বিকভাবে অভিজ্ঞাত, কিন্তু সরাসরি পর্যবেক্ষিত নয়, এমন সব পদার্থ ও শক্তি মিলে যে জগৎ তাকেই বলা হয় মহাবিশ্ব বা বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ড। আমাদের পর্যবেক্ষণ-লব্ধ মহাবিশ্বের ব্যাস প্রায় 28 বিলিয়ন পারসেক বা 91 বিলিয়ন আলোকবর্ষ ।
✰ মহাবিশ্বের উপাদান : মহাবিশ্বকে পর্যবেক্ষণ করলে বেশ কিছু উপাদানের সমন্বয় দেখা যায় । যাদের মধ্যে কয়েকটি উপাদান হলঃ i) মহাগুচ্ছ (Super Cluster) ii) ছায়াপথ গুচ্ছ (Cluster of Galaxy), iii) নীহারিকা (Nebula), iv) কৃষ্ণগহ্বর (Black Holes), v) নক্ষত্র (Star), vi) গ্রহ (Planet), vii) গ্রহাণুপুঞ্জ (Asteroids), viii) উপগ্রহ (Satellite), ix) ধূমকেতু (Comet), x) উল্কা (Meteors) অন্যতম ।
✰ মহাগুচ্ছ (Super Cluster) : এখনো পর্যন্ত জ্ঞাত এবং পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্বের গাঠনিক উপাদানগুলির সর্ববৃহৎ রুপ হল Super Cluster [যার বাংলায় তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘মহাগুচ্ছ’ (এই তর্জমা স্বীকৃত নয়)] । এই মহাগুচ্ছ অসংখ্য ছোট বড় ছায়াপথ গুচ্ছের সমন্বয়ে গঠিত হয় । মহাগুচ্ছ এর অস্তিত্ব 1980 এর দশকে প্রথম খুঁজে পাওয়া যায় ।
✰ মহাগুচ্ছ এর বিস্তার : আমাদের পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্বের প্রায় 5% এলাকা জুড়ে এই মহাগুচ্ছ অবস্থিত । এরা প্রায় একক ভাবে 100 মিলিয়ন আলোকবর্ষ থেকে 10 বিলিয়ন আলোকবর্ষ অঞ্চলে পরিব্যাপ্ত রয়েছে ।
✰ মহাগুচ্ছ (Super Cluster) সমন্ধে প্রথম ধারণা : আমেরিকান শিক্ষাবিদ অ্যাবেল (George Ogden Abell) 1958 সালে “Abell catalogue” এ Super Cluster এর প্রথম ধারণা দেন । তিনি এই ধরনের মহাজাগতিক গঠনকে “Second-order Clusters” বা “Clusters of Clusters” নামে অভিহিত করেন ।
✰ অপেক্ষাকৃত অতি আলোচিত মহাগুচ্ছগুলি : অপেক্ষাকৃত অতি আলোচিত মহাগুচ্ছগুলি হলঃ Laniakea Supercluster, Virgo Cluster, Hydra-Centaurus Supercluster, Pavo-Indus Supercluster, Southern Supercluster এবং Saraswati Supercluster ইত্যাদি।
✰ মহাবিশ্ব গঠনের ক্ষেত্রে মহাগুচ্ছ এর পরবর্তী বৃহৎ উপাদান : মহাবিশ্ব গঠনের ক্ষেত্রে মহাগুচ্ছ এর পরবর্তী বৃহৎ উপাদান হলঃ ছায়াপথ গুচ্ছ (Cluster of Galaxy) । মহাকর্ষ শক্তির (Gravity) প্রভাবে ক্ষেত্র বিশেষে 100 থেকে 1000 বা তার অধিক ছায়াপথ এর সমন্বয়ে ছায়াপথ গুচ্ছ গঠিত হয় ।
✰ ছায়াপথ গুচ্ছ এর গাঠনিক উপাদান : তিনটি প্রধান বিষয়ের সমন্বয়ে ছায়াপথ গুচ্ছ গঠিত হয়েছে । এই গাঠনিক উপাদানগুলি হলঃ i) Galaxies, ii) Intergalactic gas in intracluster medium এবং iii) Dark matter । এই উপাদান গুলির মধ্যে 90% Dark matter, 9% Intergalactic gas এবং মাত্র 1% ছায়াপথ দ্বারা ছায়াপথ গুচ্ছ গঠিত হয়েছে।
✰ গুরুত্বপূর্ণ ছায়াপথ গুচ্ছ : গুরুত্বপূর্ণ ছায়াপথ গুচ্ছগুলি হলঃ The Local Group, Virgo Cluster, Fornax Cluster, Hercules Cluster, Bullet Cluster এবং Coma Cluster ইত্যাদি ।
✰ ছায়াপথ (Galaxy) : মহাকর্ষ শক্তির প্রভাবে অসংখ্য নক্ষত্র, অসংখ্য গ্রহ, তাদের উপগ্রহ, আন্তঃনক্ষত্র ধূলিকণা-গ্যাস, কৃষ্ণবস্তু ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত এক বিশেষ সংঘবদ্ধ মহাজাগতিক গাঠনিক উপাদান হল ছায়াপথ । কোন কোন ছায়াপথ তাদের কেন্দ্রে কৃষ্ণ গহ্বর (Black Holes) নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে।
✰ মহাবিশ্বে ছায়াপথের সংখ্যা : আমাদের পর্যবেক্ষিত মহাবিশ্বে এখন পর্যন্ত প্রায় 2 ট্রিলিয়ন এর অধিক ছায়াপথের সন্ধান পাওয়া গেছে।
➣ Read More : Static GK- ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতিবেদী
✰ নীহারিকা (Nebula) : নীহারিকা হল ছায়াপথ এর অন্তর্ভুক্ত এক বিশেষ গাঠনিক অবস্থা, যেখানে নক্ষত্রের ধংস বা সৃষ্টি হয়ে থাকে । সাধারণভাবে বলা যায়, আন্তঃ-নক্ষত্র ধূলিকণা, গ্যাস এবং মহাজাগতিক ক্ষেত্রের সমন্বয়ে গঠিত দৈত্যাকার মেঘপুঞ্জ হল নীহারিকা ।
“Nebula” শব্দটির আক্ষরিক অর্থ : Nebula শব্দটি হল একটি ল্যাটিন শব্দ, যার অর্থ হল “mist, vapor, fog, smoke, exhalation” ইত্যাদি।
✰ নীহারিকা (Nebula) এর অস্তিত্ব সমন্ধে ধারণা : আল রেহম (Abd al-Rahman al-Sufi) নামক পার্সিয়ান মহাকাশবিদ 0964 সালে আ্যন্ড্রোমিডা (Andromeda Galaxy) পর্যবেক্ষণ কালে “a little cloud” এর অস্তিত্ব খুঁজে পান । তাঁর এই পর্যবেক্ষণের বিষয়টি “Book of Fixed Stars” নামক গ্রন্থে উল্লেখ করেন এবং সেখান থেকেই এই মহাজাগতিক উপাদানের অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম ধারণা পাওয়া যায় । নীহারিকা মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কাছে “Nursery for New Stars” নামে জনপ্রিয় ।
ফরাসি মহাকাশবিদ Nicolas-Claude Fabri de Pieresc 1610 সালে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে প্রথম ‘Orion Nebula’ নামক নীহারিকা আবিষ্কার করেন যা 1618 সালে Johann Baptist Cysat পুনরায় পর্যবেক্ষণ করেন।
➩ Upper Primary TET : Study Materials
✰ নীহারিকা সমন্ধে প্রথম বিশদ ধারণা : ডাচ মহাকাশবিজ্ঞানী Christiaan Huygens 1659 তার কার্যাবলী “De vi centrifuga” তে নীহারিকা সমন্ধে প্রথম বিশদ ধারণা প্রদান করেন যা “Concerning the centrifugal force” নামে তাঁর মৃত্যুর পর 1703 সালে প্রকাশিত হয় ।
✰ নীহারিকার প্রধান গ্যাসীয় উপাদান : নীহারিকার প্রধান গ্যাসীয় উপাদানগুলি হলঃ হাইড্রোজেন (Hydrogen) 90% এবং হিলিয়াম (Helium) 10% যা একটি নক্ষত্রেরও প্রধান উপাদান হিসাবে বিবেচিত হয়।
✰ নীহারিকার বিভাগ : নীহারিকাকে প্রাথমিক ভাবে দুটি গোত্রে ভাগ করা যায়, যথাঃ A) বহিঃ-ছায়াপথ নীহারিকা ও B) ছায়াপথ নীহারিকা ।
✰ বহিঃ-ছায়াপথ নীহারিকা (Extragalactic Nebula) : অসংখ্য নক্ষত্র যুক্ত বৃহৎ আকৃতির নক্ষত্র বিন্যাস গঠন হল Extragalactic Nebula এটি ‘Galaxy’ এর পূর্বতন নাম । এ সমন্ধে বিশদ তথ্য পাওয়া যায় নি ।
এডউইন হাভেল Extragalactic Nebula বা Non-galactic Nebula কে চার ভাগে বিভক্ত করেছেন, যথাঃ Spiral, Elongated, Globular এবং Irregular ইত্যাদি । E. P. Hubble এর খোঁজ অনুযায়ী এখনো পর্যন্ত প্রায় 400 টি Extragalactic Nebula এর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে ।
✰ ছায়াপথ নীহারিকা (Galactic Nebula) : নির্দিষ্ট ছায়াপথ এর অন্তর্গত নীহারিকা হল এই ধরনের নীহারিকা । Galactic Nebula কে মুখ্যভাবে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়, যথাঃ i) Diffuse Nebula এবং ii) Planetary Nebula
✰ Diffuse Nebula : আন্তনক্ষত্র ধূলিকণা ও গ্যাসের সমন্বয়ে গঠিত গ্যাস বা অলোক নিঃসরণকারী নীহারিকা হল এই ধরনের নীহারিকা । Diffuse Nebula আবার দুই ভাগে বিভক্ত যথাঃ a) Dark Nebula এবং b) Luminous Nebula
Dark Nebula : যখন কোন নীহারিকা তার কেন্দ্রে অবস্থিত কোন অলোক উৎসারী কে গ্যাসীয় আবরণে আড়াল করে থাকে তখন তাকে Dark Nebula বলা হয় । Orion এর The Horsehead Nebula এই ধরনের নীহারিকার উদাহরণ ।
Luminous Nebula : যখন কোন নীহারিকা তার পার্শ্ববর্তী কোন নক্ষত্র বা নক্ষত্র পুঞ্জর আলোকে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে তখন সেই ধরনের নীহারিকাকে বলা হয় Luminous Nebula । Nestled Galaxy এর NGC 604 নীহারিকা এই ধরনের নীহারিকার উদাহরণ ।
✰ Planetary Nebula : যখন কোন নক্ষত্র তার শেষ অবস্থায় পৌঁছে গিয়ে গ্যাসের নিঃসরণ ঘটায় এবং গ্যাসীয় অবরনের সৃষ্টি করে তখন সেই অবস্থাকে বলা হয় Planetary Nebula । এই ধরনের নীহারিকার কেন্দ্রে সাদা বামন নক্ষত্রের উপস্থিতি লক্ষ্যনীয় । The Ring Nebula of Lyra এই ধরনের নীহারিকার প্রকৃষ্ট উদাহরন ।
✰ কৃষ্ণগহ্বর (Black Holes) : কৃষ্ণগহ্বর হল মহাজাগতিক এক বিশেষ অবস্থা, যে অবস্থায় কোন ধ্বংশপ্রাপ্ত নক্ষত্রের কেন্দ্রে সংঘঠিত মহাকর্ষ শক্তি পার্শ্ববর্তী সকল দ্রুতগামী উপাদানকে এমনকি আলো কেও নিজের দিকে টেনে নিয়ে তাদের পুঞ্জিভূত করতে সক্ষম ।
1916 সালে আইনস্টাইন (Albert Einstein) কৃষ্ণগহ্বর এর অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম ধারণা প্রদান করেন তাঁর “General Theory of Relativity” নামক গ্রন্থে ।
আমেরিকান জ্যোতির্বিদ হুইলার (John Archibald Wheeler) 1967 সালে NASA Goddard Institute of Space Studies (GISS) এ একটি বক্তৃতায় “Black Hole” শব্দটি প্রয়োগ করেন ।
WBSSC Group-C & Group-D এর প্রস্তুতির জন্য এক্ষুনি আমাদের সাথে যুক্ত হতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করো
➣ Click Now : For Group-D Preparation
➣ Click Now : For Group-C Preparation
✰ প্রথম Black Hole আবিষ্কার : NASA এর Uhuru X-ray Explorer Satellite এর মাধ্যমে 1971 সালে Cygnus X-1 নামক Black Hole টি প্রথম আবিষ্কার হয় । এই আবিষ্কারের পিছনে Leiden Observatory এর গবেষক Luc Braes ও George K. Miley এবং National Radio Astronomy Observatory এর গবেষক Robert M. Hjellming ও Campbell Wade এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ।
✰ কৃষ্ণগহ্বরের স্তর : কৃষ্ণগহ্বরের তিনটি স্তর রয়েছে এগুলি হলঃ i) বহিঃ দিগন্ত (Outer Event Horizon), ii) আন্তঃ দিগন্ত (Inner Event Horizon) এবং iii) পরম বিন্দু (Singularity)
✰ নক্ষত্র (Star) : অভ্যন্তরীণ শক্তির উৎস থেকে প্রাপ্ত বিকিরণের দ্বারা প্রজ্বলিত অর্থাৎ স্ব-আলোকিত এবং নিজস্ব মহাকর্ষ যুক্ত গ্যাসীয় কোনও বৃহৎ মহাজাগতিক উপাদান হল নক্ষত্র । যেমনঃ সূর্য ।
✰ গ্রহ (Planet) : নিজস্ব অভিকর্ষ বল যুক্ত যে সমস্ত মহাজাগতিক বস্তু নির্দিষ্ট কোন নক্ষত্রের চারদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে আবর্তন করে তাদের বলা হয় গ্রহ । যেমনঃ পৃথিবী ।
✰ গ্রহাণুপুঞ্জ (Asteroids) : সৌরজগতের অন্তর্গত ক্ষুদ্র ও পাথুরে যেসমস্ত মহাজাগতিক উপাদান ঝাঁকে ঝাঁকে সূর্যকে কেন্দ্র করে তার চারদিকে আবর্তন করে সেগুলিকে বলা হয় গ্রহাণুপুঞ্জ । মূলতঃ মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী অংশে এই ধরনের মহাজাগতিক উপাদানের ঝাঁক দেখা যায় ।
✰ উপগ্রহ (Satellite) : যে সমস্ত মহাজাগতিক উপাদান কোনো গ্রহের চারদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ও নির্দিষ্ট সময়ে আবর্তন তাদের উপগ্রহ বলে । যেমনঃ পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ ।
✰ ধূমকেতু (Comet) : উজ্জ্বল মাথা এবং বাষ্পময় সুদীর্ঘ পূচ্ছ বা লেজ যুক্ত যেসমস্ত মহাজাগতিক উপাদান সূর্যকে পরিক্রমন করতে থাকে তাদের বলা হয় ধূমকেতু ।
জার্মান মহাকাশবিজ্ঞানী কির্চ (Gottfried Kirch) 1680 সালে প্রথম ধূমকেতু আবিষ্কার করেন, যা C/1680 V1 বা Great Comet of 1680 বা Kirch’s Comet বা Newton’s Comet ইত্যাদি নামে পরিচিত।
✰ উল্কা (Meteors) : মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট মহাজাগতিক বস্তু বা নক্ষত্রের অংশ বিশেষ পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠে পৃথিবী পৃষ্ঠের দিকে ধেয়ে আসে তাদের উল্কা বলা হয় ।
1920 সালে নামিবিয়াতে পাওয়া যায় বর্তমান পর্যন্ত সর্ববৃহৎ উল্কাটি, যা হোবা উল্কা (Hoba meteorite) নামে পরিচিত । ➣ Next Post : Arithmetics; Number Systems
